সর্বভারতীয় সাম্প্রদায়িকতার আলোকে দেশভাগ

 দেশে ৪৭ এর দেশভাগের আগের ইতিহাস খুব বেশি চর্চিত হয় না; আমরা জাতি হিসেবে অদূরদর্শী সেটার প্রমান করার জন্য এর বেশি আর কিছু বলা লাগে না। অচর্চিত এ অধ্যায়ের যে অংশটুকু জানি, তা ভালো ভাবে ক্রস-সেকশন করলে দেখা যায়, আমাদের জানা অংশটুকুর বেশিরভাগ গালগল্প বা মিথ। এসব মিথ লিখেছেন ইতিহাসের অংশবিশেষ সময়ের দাপুটে চরিত্র বা তার অনুসারীরা। তাই আমাদের জানায় রয়ে গেছে বিরাট গ্যাপ।

কৃষক ও নানা নিম্নবিত্তের সন্তানদের নিয়ে গড়ে উঠা  হিন্দু-মুসলমানদের সামগ্রিক অংশগ্রহণে ১৮৫৭ এর অসাম্প্রদায়িক  সিপাহী বিপ্লব শাসক ইংরেজদের শুধু বিপদেই ফেলেনি, দারূণ এক শিক্ষাও দিয়ে গেছে। ডিভাইড এন্ড রুলের প্রথম বড় পদক্ষেপ হিসেবে ১৮৭২ সালেই তারা সর্বভারতীয় শুমারি করে বের করে আনে কোন ধর্মের কে, কয়জন, কোথায় কি করেন। তাদের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ঐসব গরীব কৃষকমজুর নিম্নবর্গের  মনুষ্যসন্তানেরা যাতে অসাম্প্রদায়িকভাবে একজোট হয়ে আরেকটি  বিপ্লব গড়ে না তুলতে পারেন, সে জন্য ইংরেজ এলান অক্টাভিয়ান হিউমের নেতৃত্বে গড়ে তোলা হয় ভারতীয় কংগ্রেস। 

ইংরেজী শিক্ষায় শিক্ষিত লোকদের ধরে এনে রাজনৈতিক নেতৃত্বের জায়গায় বসিয়ে ঐ অসাম্প্রদায়িক নিম্নবর্গের মানুষের রাজনৈতিক সদিচ্ছা বা সংঘবদ্ধ হওয়ার ক্ষমতা হরণ করা হয়।  অর্থাত শাসকরা জানত,  মানুষকে রাজনৈতিক অধিকার দিতে হবে,  তবে সে অধিকার দিতে হবে যারা তাদের সুবিধা এনে দেবে,  তাদের শাসন ব্যাবস্থাকে নিষ্কন্টক করবে, এবং এই নেতৃত্ব নিজেদের স্বার্থ নিয়ে এত ব্যাস্ত থাকবে যে বাকিরা আর মাথা চাড়া দিয়েই উঠতে পারবে না। তাদের এ পথ নকশার বড় ধাপ হল ১৯০৫ এ বংগভংগ। পূর্ববংগের সাময়িক লাভ হলেও বাংলাকে ভাগ করাটাই সর্বভারতীয় সাম্প্রদায়িকতার প্রভাবক হিসেবে কাজ করে গেছে ৪৭এর দেশভাগ পর্যন্ত। নিয়তির নির্মম পরিহাস, যে প্রভাবশালী ব্যাক্তিদের চাপে ১৯১১ সালে বংগভংগ রদ হয়, ভারত ভাগের সময় কোলকাতাকে ভারতীয় অংশ নেয়ার জন্য তারাই বাংলার লম্বচ্ছেদ করে দুটুকরো করতে উতসাহিত করেন। কংগ্রেসের ভেতর সুবিধা করতে  না পারা মুসলমানদের নিয়ে গঠিত হয় মুসলীম লীগ, তাদেরও তিন মূলনীতির একনীতি ছিল ইংরেজ  সরকারকে খুশি রেখে মুসলমানদেরকে এগিয়ে নেয়া।

কংগ্রেস বা মুসলীম লীগ দুটো পার্টিই প্রতিবিপ্লবী শক্তি হিসেবে কাজ করে গেছে।  ইতিহাসের মহাচরিত্র গান্ধী, নেহেরু, জিন্নাহ,  বল্লভভাই প্যাটেল সরাসরি ইংরেজদের বিরুদ্ধে যান নাই, ব্যাস্ত ছিলেন দরকষাকষিতে। সেক্ষত্রে পার্শ্ব চরিত্র সোহরাওয়ার্দী,  শেরে বাংলা,  মাওলানা আজাদসহ অনেকেই তাদের দ্বারা অনেকটা ব্যাবহৃত হয়েছেন নানা পর্যায়ে। রূশ বিপ্লবে অনুপ্রাণিত হয়ে বামরা নানাভাবে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করলেও তারা এ ভূখণ্ডের জাতিগোষ্ঠীর চাওয়া-পাওয়া বুঝতে পারেন নাই, সাধারণ মানুষের নেতা হতে পারেননি। তারা ঐ সোভিয়েত কায়দায় এ দেশে বাম নেতৃত্ব চেয়েছেন,  যা এদেশের মানুষের মধ্যে ভরসা জাগাতে পারে নাই। কংগ্রেস সভাপতি পরবর্তীতে স্বাধীনতা আন্দোলনের  সশস্ত্র যোদ্ধা নেতাজী সুভাষ বসু ভারত বর্ষের বাইরে গিয়ে দ্বীতিয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা ভারতীয় সৈন্যদের নিয়ে ইংরেজদের বিরুদ্ধে প্রয়াস গ্রহণ করলেও ব্যার্থ হোন ও রহস্যজনক ভাবে নিহত হন। তবে তার এ প্রয়াস কংগ্রেসের দরকষাকষি টেবিল রাজনীতির পরিবর্তন করে ভারত ছাড় আন্দোলনের সূচনা করতে চাপ হিসেবে কাজ করে।

ভারতবর্ষে যুগ যুগ ধরে ধর্ম কোন বড় ফ্যাক্টর ছিল না। ১৭টি ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবোধকে অস্বীকার করে হিন্দু-মুসলিম রাজনৈতিক টানাপোড়েন তৈরি করে শাসকরা রাষ্ট্রক্ষমতা দীর্ঘায়িত করেছে। ভারতভাগ জনমানু্ষের আন্দোলনের ফল নয়, ২০০ বছরের ডিভাইড এন্ড রুল নীতির ফসল, গুটিকয়েক উচ্চভিলাসী মানুষের ইচ্ছার রামরাজ্য বা ' সংখ্যালঘুদের' স্বাধীন আবাসভূমি প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন। ঐসব নেতাদের কারণে ব্রিটিশরা না টিকতে পেরে চলে গিয়েছে - এ তথ্য সত্যের অপলাপ। দ্বীতিয় বিশ্বযুদ্ধের পর পরিবর্তিত বিশ্বব্যাবস্থা,  এমেরিকার উঠে আসা ও ব্রিটেনের উপর ভারত ছাড়ার অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চাপ,  নানাপ্রান্তেই ব্রিটিশ সাম্রাজ্য গুটিয়ে ফেলা, এসব আসলে বড় ফ্যাক্টর। তারাও চেয়েছেন সন্মানজনক বিদায়, ভারতকে কমনওয়েলথের ছাতার নিচে রেখে ডোমিনিয়ন স্ট্যাটাস দেয়া।

উর্দু কবি ও নেতা আল্লামা ইকবাল সর্বপ্রথম মুসলমানদের জন্য পৃথক আবাসভূমির স্বপ্ন দেখেছিলেন।   নাম করণ আসে পাকিস্তানি ক্যাম্ব্রিজপড়ুয়া ছাত্র ও এক্টিভিস্ট রহমত আলীর লিফলেটে। P-Panjab, A-Afganistan, K-Kashmir, I-Iran, Tan- Beluchistan মিলে মুসলমান্দের জন্য পৃথক আবাসভূমির কথা ভাবা হয়েছিল। এসব চিন্তায় পুর্ব বাংলা কোনভাবেই ছিল না। তবে জিন্নার পাকিস্তানে ইকবাল বা রহমত এর ঠাই হয় নাই। জিন্না সেখানে একচ্ছত্র নায়ক।

জেদি, উচ্চভিলাসী, বাস্তববাদী ও একদা অসাম্প্রদায়িক জিন্নাহ্ হঠাত করেই মুসলিম ধর্মের অনুসারীদের নেতা হয়ে উঠা অনেককের মত গান্ধীকেও বিস্মিত করেছে। গান্ধীকে হিন্দুদের নেতা হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেয়ার প্রয়াস ও সরাসরি তার বিরোধিতা করাই তাকে সর্বভারতীয় নেতা হিসেবে শক্তিশালী করে তুলেছে। একদা নাটকের অভিনয় করা ও পড়ার ইচ্ছায় বিলেত যাওয়া জিন্নাহ তার জীবন্টাকেই নাটকের চরিত্র বানিয়ে ফেলেছেন। ৪২ বছরে গিয়ে ১৮ বছর বয়সী পার্সি ধর্মের বন্ধুর মেয়েকে বিয়ে, নিজে শিয়া মুসলিম হলেও নামাজ রোজা ইত্যাদিতে ধর্মের আশেপাশেও না থেকে তিনি হয়েছিলেন সর্বভারতীয় মুসল্মান্দের তথাকথিত ত্রাতা। ৩০ এর দশকে বিলেত থেকে ফিরে এসে দেখেন, অন্তত কংগ্রেসের বড় বড় মহারথীদের ভীড়ে নিজেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে দেখার জন্য ধর্মের ধোয়া তুলে পাকিস্তান করা ছাড়া আর কোন বিকল্প নাই। তার পরিকল্পনায় কি হবে পাকিস্তানের মানচিত্র, বাংলা বা পঞ্জাবের ভাগ্য কিভাবে লিখা হবে, আর ওই যে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় মুসলিমদের বা মুসলমান অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের বিধিলিপি কি হবে, তা তিনি ইচ্ছে করেই এড়িয়ে গেছেন ভারতভাগের আগ পর্যন্ত। তাই তাকে না বুঝে ঠকেছে বর্তমান ভারতের অন্তর্ভুক্ত বিরাট এক মুসলিম জনগোষ্ঠী, এমনকি শেরে বাংলা,  সোহরাওয়ার্দী কিংবা পাঞ্জাবের সীমান্ত গান্ধী গাফফার খান।

দেশপ্রেমিক ও মানবতাবাদী গান্ধীর সর্বোচ্চ অবদান তার জীবনদানের মধ্য রেখে গেছেন।  হিন্দু মুসলিমের ভাতৃত্বের জন্য সারাভারত ছুটে বেড়িয়েছেন,  ভারত অখন্ড রাখার ব্যাপারে বলেছেন, ভারত ভাগ হবে আমার লাশের উপর দিয়ে, কিন্তু তিনিও হিন্দু-মুসলিম উম্মাদনার কাছে হার মেনেছেন। লেখক তার অবদানকে উল্লেখ করেছেন 'সুবিধাবাদী সাম্রাজ্যবাদবিরোধী' হিসেবে। তার অহিংস, সত্যাগ্রহ  বা স্বরাজ শাসকদের উপর খুব বেশি চাপ তৈরি করতে পারেনি, সশস্ত্র আন্দোলনকে তিনি নানাভাবে নিরুতসাহিত করেছেন। তবে তিনি তার সময়ে কংগ্রেসের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন।  তার শান্তিকামী নীতি আর আলোচনার মাধ্যমে দেশ স্বাধীন পুরো প্রক্রিয়াকেই দীর্ঘায়িত করেছে। অন্যদিকে হিন্দুত্ববাদী বিনায়ক সাভারকারদের হিন্দু মহাসংঘ মুসলমানদের দূরে ঠেলে দিয়েছে, কংগ্রেসের ভেতর এ মতের পক্ষে বল্লভভাইদের কর্মতৎপরতা মুসলমান্দের কংগ্রেসের উপর আস্থা নষ্ঠ করেছে। ভারতভাগকে অনিবার্য করেছে।

শেরে বাংলা বা  সোহরাওয়ার্দীরা  আঞ্চলিকনেতা হিসেবে জনমানুষের কাছে পৌছালেও,  সর্বভারতীয় নেতা হিসেবে উঠে আসতে পারেন নি। জিন্নাহ শেরেবাংলাকে লাহোর প্রস্তাবের মাধ্যমে মুসলমানদের স্বাধীন আবাসভূমির কথা বলিয়ে নিলেও, দেশভাগের ক্রান্তিলগ্নে নিষ্ক্রিয় করে দিয়েছেন। সোহরাওয়ার্দী জিন্নাহর নীতিকে মেনে নিয়ে ভারতভাগের পক্ষে কথা বললেও,  তার নিজ   জন্মস্থান পশ্চিমবংগ ছেড়ে দিয়ে ঢাকায় চলে  আসতে হবে সেটা দেশ ভাগের আগেও বুঝতে পারেন নি।  তার মূহূর্মুহু মত পরিবর্তন তাকে সর্বভারতীয় নেতা হিসেবে গুরুত্বহীন করে দিয়েছে। নানা ধাপে  বিশ্বকবি, নজরুল, বঙ্কিম, শরতচন্দ্রের প্রভাবকে নানা পর্যায়ে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন লেখক।

৪২ এর ক্রিপ্স মিশন এবং ৪৬ এর ক্যাবিনেট মিশনের প্রস্তাব সর্বভারতীয় নেতারা নিজেদের ভাগ কমে যাওয়ার ভয়ে মেনে নিতে পারে নি।  ডোমিনিয়ন স্ট্যাটাসের আন্ডারে সকল ভাষাভিত্তিক জাতিগোষ্ঠী নিয়ে আলাদা আলাদা শক্তিশালী প্রাদেশিক সরকার ও দুর্বল কেন্দ্রীয় ব্যাবস্থার প্রস্তাব দুশিবিরকেই  শংকিত করেছে। মুসলামান শিবির ভেবেছে,  হিন্দু সংখ্যাগুরুদের দাপটে কেন্দ্রে তাদের দাপট থাকবে না, তাই ভাগে যা পাই তাই নিয়েই স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র দরকার। অখন্ড রাখার পক্ষ ভেবেছে, এই দুর্বল কেন্দ্র যে কোন মুহুর্তের প্রাদেশিক শক্তির মাথাচাড়া সামলাতে পারবে না, ভারত হয়ে যাবে খন্ড বিখন্ড।

শেষবেলায়   ভারতীয় নেতাদের অগোচরেই  কোনরুপ তড়িঘড়ি করে  র‍্যাডক্লিফ ১৪দিনে ম্যাপের উপর পেন্সিল চালিয়ে ভারতকে ভাগ করে দেন। আসলে সর্বভারতীয় নেতারা ইচ্ছা করেই এ প্রক্রিয়ায় খুব বেশি মত রাখেন নি। স্বাধীন ভারত ও পাকিস্তানে সংখালঘুদের ভাগ্য কি হবে তা তারা নির্ধারণ করতে পারে নি। যে ভারতীয় মুসলমানরা ভারত ভাগ নিয়ে  উচ্চকিত ছিল, তারাও হিন্দু অধ্যুষিত অংশে মহা বিপদে পড়ে যান। এপল অব ডিস্কর্ড বাংলা, পাঞ্জাব খন্ড বিখন্ড হয়, কোটি মানুষ দাংগায় জড়িয়ে জীবন দেয়। পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় মাইগ্রেশন দেখা দেয়। বাংলা হারায় পশ্চিম বাংলাকে, আবার পেয়ে যায় ৯৭% অমুসলিম  অধ্যুষিত চট্রগ্রাম ও পার্বত্য চট্রগ্রাম এলাকা। বলার অপেক্ষা রাখে না, এ দেশের অর্থনীতিক গতিশীলতার কথা চিন্তা করে  এ অঞ্চলের একমাত্র বন্দর এর কারণেই পার্বত্য এলাকাকে  পাকিস্তানের ভাগে দেন র‍্যাডক্লিফ।

এ ধর্মভিত্তিক ভারতভাগ জনগণের প্রকৃত মুক্তি এনে দিতে পারে নি। বিদেশী শাসকদের হাত থেকে মুক্তি পেয়ে তাদের তৈরি দেশীয় শাসকদের হাতে ক্ষমতার বদল হয় মাত্র। এ পুরো প্রক্রিয়ায় সাধারণ মানুষের কোন মত বা অংশগ্রহণ ছিল না।  ফলে দ্রুত বাংলাদেশ নামের স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়, যা এই অঞ্চলের সবচেয়ে স্থিতিশীল রাষ্ট হিসেবে প্রমানীত হয়েছে। এখনো পাঞ্জাবীদের হাতে বেলুচদের সহ অন্যান্য ভাষাভিত্তিক জাতিগোষ্ঠীর নিগ্রহ ধর্মরাষ্ট্র পাকিস্তানের বড় সমস্যা। আর ভারতে নানাসময়ে আঞ্চলিক ভাষাভিত্তিক জাতীগোষ্ঠির স্বাধীনতা বা বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন ঐ ভুলের কথাই মনে করিয়ে দেয়। 

যাহোক, এসব লেখকের মতামত। আমার কাছে বইটি পড়তে গিয়ে একটি থ্রিলার বা জমাট কাহিনীর মত টান টান উত্তেজনাকর মনে হয়েছে। খুব দ্রুত পড়ে পরের পৃষ্ঠায় নতুন কি আছে জানতে ইচ্ছা হয়েছে। আবার ভাল করে পড়তে হবে। দেশের এ মূহূর্তে শেষ কজন বাতিঘর আছেন,  নিঃসন্দেহে তিনি তার একজন। লেখকের প্রতি অসীম শ্রদ্ধা।


মন্তব্যসমূহ

সর্বাধিক পঠিত

আধুনিক আমলাতন্ত্র: ওয়েবার থেকে ইভানস

চেপে রাখা অর্থণীতি: মুক্তবাজারের মিথ্যাবাজার

জাতিসমূহের অর্থনৈতিক ইতিহাসের সংক্ষিপ্ত কথন

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জসমূহ

বিনির্মাণঃ ধ্বংসাত্মক সমালোচনার বৈধতা

সজল রোশানের ' রিলিজিয়াস মাইণ্ডসেট' কেমন?

ভাবাদর্শিক রাষ্ট্রচিন্তা: আলথুসেরের রাষ্ট্রপাঠ